নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

[ad_1]

Apply Now

প্রার্থীর বয়স সীমা মাত্র : সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ১৮ হতে ৩০ বছর এবং বীর মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযােদ্ধাদের পুত্র কন্যা এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর। তবে বীর মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযােদ্ধাদেও পুত্র-কন্যাদের পুত্র-কন্যার ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩০ বছর। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে কোন এফিডেভিট গ্রহণযােগ্য হবে না।

কাজের ধরন :ফুলটাইম ।

আবেদন করার প্রক্রিয়া :আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে mos.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় নতুন নিয়ােগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

আবেদনের শুরু সময় :২৯ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখ সকাল ১০ টা থেকে আবেদন করা যাবে।

আবেদনের শেষ সময় : ২৭ জানুয়ারি ২০২২ তারিখ বিকেল ০৫ টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।

উক্ত সময়সীমার মধ্যে User ID প্রাপ্ত প্রার্থীগণ Online-এ আবেদনপত্র Submit-এর সময় থেকে পরবর্তী ৭২ (বাহাত্তর) ঘন্টার মধ্যে SMS এর মাধ্যমে পরীক্ষার ফি জমা দিতে পারবেন।

আবেদন করতে Apply ক্লিক করুন

Apply

বিস্তারিত জানতে অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি দেখুন :

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় নতুন জব সার্কুলার

Ministry of Shipping Job Circular

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় আবেদন ফরম পূরনের শর্তবলীঃ

প্রবেশপত্র প্রাপ্তির বিষয়টি http://mos.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে এবং প্রার্থীর মােবাইল ফোনে SMS-এর মাধ্যমে (শুধুমাত্র যােগ্য প্রার্থীদেরকে) যথাসময়ে জানানাে হবে।

Online আবেদনপত্রে প্রার্থীর প্রদত্ত মােবাইল ফোনে পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় যােগাযােগ সম্পন্ন করা হবে বিধায় উক্ত নম্বরটি সার্বক্ষণিক সচল রাখা, SMS পড়া এবং প্রাপ্ত নির্দেশনা তাৎক্ষণিকভাবে অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়।

SMS-এ প্রেরিত User ID এবং Password ব্যবহার করে পরবর্তীতে রােল নম্বর, পদের নাম, ছবি, পৰীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থানের/কেন্দ্রের নাম ইত্যাদি তথ্য সম্বলিত প্রবেশপত্র প্রার্থী Download পূর্বক রঙিন Print করে নিবেন। প্রার্থী প্রবেশপত্রটি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময়ে এবং উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষার সময়ে অবশ্যই প্রদর্শন করবেন

Online-এ আবেদন করতে কোন সমস্যা হলে ০২-৯৫৪৬২৬১ এই নম্বরে যােগাযােগ করার জন্য অনুরােধ করা হলাে।

আবেদনকারীগণকে লিখিত/ব্যবহারিক (প্রযােজ্য ক্ষেত্রে)/মৌখিক পরীক্ষায় উপস্থিত হওয়ার জন্য কোন টি.এ/ডিএ প্রদান করা হবে না।

নিয়ােগকারী কর্তৃপক্ষ পদের সংখ্যা হ্রাস, বৃদ্ধি বা এ নিয়ােগ প্রক্রিয়া যে কোন পর্যায়ে তা বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন। নিয়ােগের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

নিয়ােগের ক্ষেত্রে সরকারের সর্বশেষ নীতিমালা/বিধি-বিধান অনুসরণ করা হবে। সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার কর্মত যােগ্য
প্রার্থীগণকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

মৌখিক পরীক্ষার সময় আবেদনপত্রে উল্লিখিত সকল প্রকার প্রমাণপত্র/সনদপত্রের মূলকপি প্রদর্শন করতে হবে এবং পূরণকৃত Application Forim সহ এক সেট ফটোকপি দাখিল করতে হবে।

এছাড়া, জেলার স্থায়ী বাসিন্দার প্রমাণ হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদপৌরসভা/সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক প্রদত্ত সনদ এবং আবেদনকারী মুক্তিযােদ্ধার সন্তান, মুক্তিযােদ্ধার সন্তানের সন্তান, এতিম, প্রতিবন্ধী, আনসার ও ভিডিপি এবং উপজাতি প্রার্থীদের সর্বশেষ নীতিমালা অনুযায়ী উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সার্টিফিকেটের ফটোকপি (সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

নিয়ােগ নীতিমালা অনুযায়ী বাছাইকৃত প্রার্থীকে লিখিত ও ব্যবহারিক (প্রযােজ্য ক্ষেত্রে) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। কেবলমাত্র লিখিত ও ব্যবহারিক (প্রযােজ্য ক্ষেত্রে) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরাই মৌখিক পরীক্ষার জন্য যােগ্য বলে বিবেচিত হবেন।

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় জব সার্কুলার ২০২২

পরিচিতিঃ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের একটি মন্ত্রণালয়, যেটি নৌপরিবহন সংক্রান্ত যাবতীয় নিয়ম-নীতি, আইন প্রচলন, প্রশাসনিক কার্যবলী সম্পাদন করে থাকে।

দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। তত্কা‌লীন রেল, নৌ ও সড়ক পরিবহন খাতের সমন্বয়ে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সৃষ্টি হয়। পরবর্তী সময়ে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কার্যপরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় জাতীয় স্বার্থে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে পুনর্বিন্যাসপূর্বক বন্দর, জাহাজ চলাচল ও অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।

১৯৮৮ সালের জানুয়ারি মাসে বন্দর, জাহাজ চলাচল ও অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়কে ‘‘নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়’’ হিসেবে নামকরণ করা হয়। নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় ১২টি দপ্তর/সংস্থার মাধ্যমে নৌপথের যোগাযোগ, নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারকরণ, নাব্যতা বৃদ্ধি, নৌ-বন্দরসমূহের ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন, সমন্বিত ড্রেজিং কার্যক্রম, চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের উন্নয়ন, স্থল বন্দর উন্নয়ন, সমুদ্র পথে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দক্ষ নাবিক তৈরীর দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।

[ad_2]

Source link

Leave a Comment